
এ নোটিশে বলা হয়, লাইসেন্স নবায়ন, তরঙ্গমূল্য, রাজস্বসহ অন্যান্য বেশকিছু খাত বাবদ সিটিসেলের কাছে ২৫৫ কোটির বেশি টাকা পাওনা রয়েছে।
লেইট-ফি সহ টাকা জমা দেয়ার সময়সীমাও অনেক আগেই শেষ হয়েছে বলে জানায় টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।
এমতাবস্থায় সিটিসেলকে তাদের ‘লাইসেন্স কেন বাতিল করা হবে না’ তা জানাতে ৩০ দিনের মধ্যে জবাব দেয়ার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে বিটিআরসি।
আগেই হয়ত জানেন, গ্রাহক ও অর্থ সংকটে ভুগতে থাকা সিটিসেল থ্রিজি লাইসেন্স নিতে পারেনি। কোম্পানিটি সিডিএমএ’র পাশাপাশি জিএসএম প্রযুক্তির সেবা দিতে চাইলেও এজন্য বিটিআরসিতে একশ কোটির টাকার বেশি জমা দেয়নি সিটিসেল। ফলে সিডিএমএ নিয়েই চলতে বাধ্য হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
- বাংলাটেক ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
- বাংলাটেক ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন।
- বাংলাটেক ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।
- গুগল নিউজে বাংলাটেক সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন।
- বাংলাটেক সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুন এই লিংকে।
- প্রযুক্তির সব তথ্য জানতে ভিজিট করুন www.banglatech24.com সাইট।

আমাদের যেকোনো প্রশ্ন করুন!