
এটি একটি চারতলা বিল্ডিং যা প্রধানত সাগরের ঢেউ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে এবং এর পানি নিয়ে আভ্যন্তরীণ যন্ত্রপাতি শীতলীকরণের কাজ চলবে। এতে খরচ যেমন কমবে, তেমনি আরও গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি তা হচ্ছে, এটি সরকারী নজরদারী (যেমন এনএসএ) এড়িয়ে থেকে সেবা প্রদান করতে পারবে। কেননা আন্তর্জাতিক জলসীমায় ডেটা সেন্টার রাখলে সেগুলো যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকবে।
শুধু তাই নয়, পোর্টল্যান্ড বন্দরে প্রায় একই কাঠামোর আরও একটি ভাসমান ভবনের দেখা মিলেছে। হতে পারে এটাও গুগলেরই অনুরূপ কোনো প্রোজেক্ট।
পানির ওপর ভাসমান ডেটা সেন্টারের ধারণা এখনই নতুন উদ্ভব হয়নি। আজ থেকে বছর পাঁচেক আগেই ‘ফ্লোটিং ডেটা সেন্টার’এর পেটেন্ট নিয়ে রেখেছে সার্চ জায়ান্ট গুগল। অর্থাৎ, কোনো না কোনো সময় তারা ঠিকই এরকম কিছু তৈরি করতে ইচ্ছুক। এখন দেখা যাক, নতুন আর কী কী তথ্য পাওয়া যায় গুগলের নব্য প্রকাশিত এই রহস্য সম্পর্কে।
ভাসমান ডেটা সেন্টার নিয়ে আপনার কী অভিমত? এটি কীভাবে আমাদের তথ্য-প্রযুক্তিকে প্রভাবিত করতে পারে? আশা করি মন্তব্যের মাধ্যমে জানাবেন।
- বাংলাটেক ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
- বাংলাটেক ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন।
- বাংলাটেক ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।
- গুগল নিউজে বাংলাটেক সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন।
- বাংলাটেক সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুন এই লিংকে।
- প্রযুক্তির সব তথ্য জানতে ভিজিট করুন www.banglatech24.com সাইট।

আমাদের যেকোনো প্রশ্ন করুন!