
ফেসবুক জানাচ্ছে, এই পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে যে, সাইটটির নির্দিষ্ট ঐ ব্যবহারকারী গ্রুপ দুটোর সদস্যদের উপর ইতিবাচক ও নেতিবাচক আবেগময় পোস্টগুলোর ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে।
যাদের নিউজফিডে বেশি ‘পজিটিভ ইমোশনাল’ পোস্ট দেয়া হয়েছিল, সেসব ফেসবুকারদের নিজেদের ফেসবুক অ্যাক্টিভিটিও তুলনামূলক বেশি পজিটিভ ইমোশনাল হয়েছিল। অপরদিকে যারা ‘নেগেটিভ ইমোশনাল’ পোস্ট দেখেছে, তাদের ফেসবুক অ্যাক্টিভিটিও নেগেটিভ ইমোশনাল ধাঁচের হয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ, বাস্তব জীবনে আমরা যেমনটি দেখি, একজন বন্ধুর কোনও ভাল খবর পেলে সবাই আনন্দিত হই, অপরদিকে বন্ধুদের হতাশাজনক পরিস্থিতিতে আমরাও সমব্যাথী হই। ফেসবুক তার গবেষণায় এটাই পরীক্ষা করেছে।
যাইহোক, ফেসবুকের এই গবেষণা প্রযুক্তি বিশ্বে সমালোচিত হয়েছে। কেননা, এর জন্য বাছাইকৃত ৭ লক্ষের মত মানুষ কেউই জানত না যে তাদের ফেসবুক অ্যাক্টিভিটি এভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। একদল সদস্যদেরকে কিছুদিন শুধুমাত্র সুখবরই দেখানো হয়েছে, আবার অপর দলকে ঐ একই সময় ধরে শুধু হতাশাজনক পোস্ট দেখানো হয়েছে। কিন্তু আগে থেকে না জানিয়ে ব্যবহারকারীদের সাথে এই আচরণ করা ফেসবুকের ঠিক হয়নি বলে মনে করেন অনেকেই। আপনার কী মনে হয়? ইচ্ছাকৃতভাবে মানুষের আবেগ প্রভাবিত করা কি ফেসবুকের ঠিক হয়েছে?
- বাংলাটেক ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
- বাংলাটেক ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন।
- বাংলাটেক ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।
- গুগল নিউজে বাংলাটেক সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন।
- বাংলাটেক সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুন এই লিংকে।
- প্রযুক্তির সব তথ্য জানতে ভিজিট করুন www.banglatech24.com সাইট।

আমাদের যেকোনো প্রশ্ন করুন!